e-Paddy Procurement Dept. of Food and Supplies | অনলাইন ধান সংগ্রহ ব্যবস্থা
Department-of-food-and-supplies-government-of-west-bengal |
e-Paddy Procurement portal Govt of West Bengal food and supplies দ্বারা পরিচালিত একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। পোর্টালটি রাজ্যের কৃষকদের কাছ থেকে ধান, সংগ্রহের সুবিধার্থে ব্যবহৃত হয়।
ই-ধান সংগ্রহ পোর্টালের কিছু কার্যাবলীর মধ্যে রয়েছে:
কৃষকরা কীভাবে তাদের ধান সরকারের কাছে বিক্রি করতে পারে তার বিবরণ সহ ধান সংগ্রহের প্রক্রিয়া সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করা
কৃষকদের ধান সংগ্রহ কার্যক্রমে নিবন্ধন ও নথিভুক্ত করার এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও তথ্য অনলাইনে জমা দেওয়ার অনুমতি দেওয়া
সরকারের কাছে তাদের ধান বিক্রির প্রক্রিয়া সম্পর্কে কৃষকদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য এবং প্রোগ্রাম সম্পর্কে আপডেট ও খবর শেয়ার করার জন্য সরকারের একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদান করা
কৃষকদের তাদের বিডের অবস্থা ট্র্যাক করতে এবং ক্রয় প্রক্রিয়ার ফলাফল দেখতে অনুমতি দেওয়া
ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের থেকে ধান ক্রয়
• ধান কেনার জন্য রাজ্যে প্রাথমিকভাবে মোট ৪৬৯ টি স্থায়ী ধান ক্রয় কেন্দ্র (CPC) খোলা আছে।
• একবার নাম নিবন্ধীকরন (রেজিস্ট্রেশন) করা থাকলে নতুন করে আর নিবন্ধীকরনের দরকার নেই।
• ইচ্ছুক কৃষকেরা প্রয়োজনে, নিম্নলিখিত পরিষেবা গুলি পেতে, নিজের নিবন্ধীকরন নাম্বার এবং নিবন্ধীকৃত (রেজিস্টার্ড) মোবাইল নাম্বার বা আধার সংযুক্ত মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে দপ্তরের ওয়েবসাইট অথবা 'খাদ্যসাথী আমার রেশন মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে নিজেরাই করতে পারেন অথবা আপনার নিকটবর্তী স্থায়ী ধান ক্রয় কেন্দ্রে, ব্লকে অবস্থিত খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তরের
পরিদর্শকের অফিসে এবং বাংলা সহায়তা কেন্দ্রেও পেতে পারেনঃ
ক) ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার পরিবর্তন
খ) মোবাইল নাম্বার পরিবর্তন
গ) জমি সংক্রান্ত তথ্য পরিবর্তন
ঘ) নিকটবর্তী ধান ক্রয় কেন্দ্রে ধান বিক্রির জন্য, আপনার পছন্দমত দিন ঠিক করা।
• ধান ক্রয় কেন্দ্রগুলি সরকারী ছুটির দিন বাদে সোম থেকে শনিবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত খোলা থাকে।
• স্থায়ী ধান ক্রয় কেন্দ্রে (CPC) এবং সরাসরি ধান ক্রয় কেন্দ্রে (DPC) ধান বিক্রি করলে কুইন্টাল প্রতি অতিরিক্ত ২০ টাকা উৎসাহ মূল্য পাবেন।
• একজন কৃষক খরিফ আর বোরো মরশুমে জমির পরিমাপ হিসাবে সর্বমোট এবং সর্বাধিক ৪৫ কুইন্টাল ধান বিক্রি করতে পারবেন।
• ধান বিক্রি করুন নির্দিষ্ট গুনমান (FAQ) বজায় রেখে।
• ধানের মূল্য সরাসরি (NEFT এর মাধ্যমে) কৃষকদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে দেওয়া হবে।
• ধানের গুনমান সংক্রান্ত অভিযোগ নিষ্পত্তির জন্য প্রতিটি ব্লকে একটি তিন সদস্যের কমিটি আছে। প্রয়োজনে তাঁদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
রেজিস্ট্রেশন/ নিবন্ধীকরণ করার জন্য অবশ্যই সঙ্গে রাখুন:
১. ভোটার কার্ড
২. আধার কার্ড
৩. এক কপি পাসপোর্ট মাপের ছবি
8. IFS Code যুক্ত ব্যাঙ্কের পাসবই
৫. মোবাইল নাম্বার (আধার সংযুক্ত হলে ভাল)।
৬. কৃষিজমি সংক্রান্ত নথি বা স্ব-ঘোষণা পত্র।
ধান বিক্রি করতে কি কি কাগজ পত্র দরকার?
নিম্নলিখিত নথিগুলি দরকার। যথা – ২০১৯-২৩ এর মধ্যে নথিভুক্ত কৃষকেরা তাঁদের ঐ বছরের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট আনলেই ধান বিক্রি করতে পারবেন।ধান বিক্রির সময় বা কোন তথ্য সংশোধনের জন্য আপনার মোবাইল, ব্যাংকের পাশবই বা তার কপি এবং আধারকার্ডটি অবশ্যই হাতে রাখবেন।
বিক্রির জন্য ধানের মান কেমন হওয়া উচিত বুঝে নিন
ধান হওয়া উচিত পরিষ্কার, শুকনো, পরিপক্ক, সঠিক গুনমান, উপযুক্ত পুষ্টি সম্পন্ন আর ধানের দানাগুলি একই ধরনের সাইজ বা রং এর হওয়া দরকার। ধানে যেন কোন রকমের ছত্রাক, পোকার সংক্রমণ না হয়ে থাকে তা দেখা দরকার। সরকার মূলত মোটা ধানই ক্রয় করেন।
অনান্য নির্দিষ্ট গুনমানগুলি নিম্নে দেওয়া হলঃ
ধানের কি কোন মান নির্ধারিত আছে?
হ্যাঁ। ধানের নির্দিষ্ট মান নির্ধারিত আছে যা না মিললে সেই ধান কেনা হবে না। মানটি নিম্নে বর্ণিত হল- ধান পরিষ্কার, শুকনো, পরিপক্ক, সঠিক গুনমান, উপযুক্ত পুষ্টি সম্পন্ন ও একই ধরনের সাইজ বা রং এর হওয়া দরকার। ধানে যেন কোন রকমের ছত্রাক, পোকার সংক্রমণ না হয়ে থাকে তা দেখা দরকার। সরকার মূলত মোটা ধানই ক্রয় করেন। অনান্য নির্দিষ্ট গুনমানগুলি নিম্নে দেওয়া হলঃ নং প্রতিসরণ গুলি সর্বাধিক মাত্রা ১) জৈব মিশ্রণ / অজৈব মিশ্রণ ১% ২) নষ্ট, বিবর্ণ, অঙ্কুরিত, পোকায় কাটা ধান ৫% ৩) অপরিপক্ক, কুঞ্চিত ধান ৩% ৪) নিম্ন জাতের মিশ্রিত ধান ৬% ৫) আদ্রতা ১৭% এই গুনমান পরীক্ষার জন্য প্রতিটি ধান ক্রয় কেন্দ্রে উপযুক্ত ব্যবস্থা থাকে।
এই গুনমান পরীক্ষার জন্য প্রতিটি ধান ক্রয় কেন্দ্রে উপযুক্ত ব্যবস্থা থাকে।
বিনামূল্যে সমস্ত সরকারি পরিষেবা পেতে নিকটবর্তী বাংলা সহায়তা কেন্দ্রে যোগাযোগ করুন/
Bangla Sahayata Kendra Click Here
বিশদে জানতে ফোন করুন ১৯৬৭ বা ১৮০০ ৩৪৫ ৫৫০৫ নাম্বারে (শুল্ক মুক্ত) বা WhatsApp করুন ৯৯০৩০৫৫৫০৫ এ নম্বরে।
Govt of west bengal department of food and supplies
ওয়েবসাইট দেখুন: Check Here Official Website আথবা www.facebook.com/WBDFS খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তর, পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক জনস্বার্থে প্রচারিত
ধান বিক্রি করতে কি কি কাগজপত্রের প্রয়োজন?
ধান বিক্রি করতে গেলে অবশ্যই আপনাকে আগে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।*মনে রাখবেন একবার রেজিস্ট্রেশন করে থাকলে আপনাকে কিন্তু আর রেজিস্ট্রেশন করতে হবে না। পুরাতন রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ব্যবহার করেই আপনি ধান বিক্রি করতে পারবেন।
ধান বিক্রি করতে গিয়ে ধানের মান নিয়ে সমস্যায় পড়েছেন?
• মনে রাখবেন প্রতিটি ব্লকে গঠিত একটি তিন সদস্যের কমিটি আছে। ব্লক উন্নয়ন আধিকারিকের প্রতিনিধি, কৃষি দপ্তরের প্রতিনিধি এবং চালকলের প্রতিনিধি এই কমিটির সদস্য। ধানের মান নিয়ে সমস্যায় পড়লে এদের সাথে যোগাযোগ করুন।
কোথায় এবং কখন ধান কেনা হচ্ছে?
West Bengal department of food and supplies দপ্তর সারা রাজ্যে কেন্দ্রীয় ধান্য ক্রয় কেন্দ্র স্থাপন করেছেন প্রায় সমস্ত ব্লকের কোন একটি নির্দিষ্ট স্থানে। এই ধান্য ক্রয় কেন্দ্রগুলি সাধারণত ব্লকের কৃষক বাজারগুলোতে এবং অন্যান্য কিছু বিশেষ জায়গাতে খোলা হয়েছে। এ গুলি স্থায়ী কেন্দ্র । এই কেন্দ্রগুলোতে সরকারী ছুটির দিন বাদে সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৩ টা পর্যন্ত প্রত্যেকদিন ধান কেনা চলছে সারা বছর ধরেই।
সরকার নির্ধারিত ধান্য ক্রয় কেন্দ্র ছাড়া অন্য কোথাও কি ধান কেনা হয়? এই বিষয়ে কীভাবে জানা যাবে?
হ্যাঁ। প্রাথমিক কৃষি সমবায় সমিতি / স্বনির্ভর গোষ্ঠী গুলির সঙ্ঘ বা মহাসঙ্ঘ/ কৃষি উৎপাদক সংস্থা বা কৃষি উৎপাদক কোম্পানি গুলি সরকারের তরফে সি এম আর (CMR) এজেন্সির (যেমন ই সি এস সি, বেনফেড, নাফেড, কনফেড, এন সি সি এফ, পি বি এম সি এল ইত্যাদি) অধীনে ধান কেনার শিবির করা হয়ে থাকে। কখনো কখনো যেখানে অধিক ধানের ফলন হয় সেসব জায়গাতে, উপরে বর্ণিত সি এম আর (CMR) এজেন্সির ধান্য ক্রয় কেন্দ্র থেকে দূরবর্তী স্থানে প্রয়োজন সাপেক্ষে ধান কেনার শিবির করা হয়। এগুলি অস্থায়ী এবং এগুলিকে সরাসরি বা প্রত্যক্ষ ধান ক্রয় কেন্দ্র বলা হয়। কোথায় কখন শিবির হবে সে বিষয়ে সাধারণত অগ্রিম প্রচার করা হয়। এছাড়া সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকের করণ ও স্থানীয় ব্লক/মহকুমা/জেলা খাদ্য দপ্তর থেকে এ বিষয়ে খবর পাওয়া যায়।
একজন কৃষক কতটা ধান বিক্রি করতে পারবে?
সর্বাধিক ৪৫ কুইন্টাল ধান একজন কৃষক বিক্রি করতে পারবেন। এই ধান একবারে বা কয়েক কিস্তিতে বিক্রি করা যাবে।
ধান বিক্রির সময় কোন পরিমাণ বাদ দেওয়ার কি কোন নিয়ম আছে?
সাধারণত ধান যদি সঠিক গুনমান অনুযায়ী না হয় তবে সেই ধান কেনার কথা নয়। কিন্তু কৃষক ভাইদের ধান আনানেওয়ার কষ্টের কথা চিন্তা করে, অবনত মানের ধান কিছু পরিমাণ বাদ দিয়ে সেই ধান কেনা হয়। তবে সেটা অবশ্যই কৃষক ভাইদের সাথে অনুসন্ধান এবং আলোচনা সাপেক্ষ। যদি কৃষক তাঁর ধান পরিস্কার করে মান অনুযায়ী না আনেন তবে এই সমস্যা আসতে পারে।
ভেজা ধান কি নেওয়ার ক্ষেত্রে কি কোন বাধ্যাবাধকতা আছে?
হ্যাঁ। ধানের সর্বাধিক আদ্রতার মাত্রা হল ১৭%। এর বেশী আদ্রতা থাকলে ধান সাধারণত বাতিল করা হয়।
ধান বিক্রির সময় ধানের মান নিয়ে কোন সমস্যা দেখা দিলে কি করনীয়?
তিনজন ব্যক্তি যথা- সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকের প্রতিনিধি, কৃষি দপ্তরের প্রতিনিধি এবং চাল কলের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করা থাকে। ধানের মান নিয়ে কোন সমস্যা দেখা দিলে এই কমিটি সেই বিষয়টির বন্ধুত্ব পূর্ণ মীমাংসা করেন।
ধান বিক্রি করতে অসুবিধে হলে কার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে?
সেক্ষেত্রে জেলা বা মহকুমা নিয়ামকের, সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকের করণে যোগাযোগ করা যেতে পারে অথবা খাদ্য দপ্তরের টোল ফ্রি ফোন নং ১৮০০-৩৪৫-৫৫০৫ / ১৯৬৭ তে যোগাযোগ করে সমস্যা জানানো যেতে পারে।
ধানের বস্তা কি কৃষকেরা ফেরত পাবেন?
হ্যাঁ, ধান বিক্রির পর ধানের বস্তা কৃষকেরা ফেরত পাবেন।
ধান বিক্রি করার জন্য আগে থেকেই কি ধান্য ক্রয় কেন্দ্রে যোগাযোগ করে নাম লেখানো বাধ্যতামূলক?
হ্যাঁ। ধান বিক্রির জন্য ধান্য ক্রয় কেন্দ্রে নিবন্ধীকরন বাধ্যতামূলক। নিবন্ধীকরন বা রেজিস্ট্রেশন আপনি department of food and supplies west bengal এই পোর্টালের মাধ্যমে লিংক Click Here বা মোবাইল অ্যাপের (খাদ্যসাথী – আমার রেশন) মাধ্যমে করতে পারেন। এ ছাড়াও আপনি আপনার ব্লকে অবস্থিত যে কোন সি পি সি বা কেন্দ্রীয় ধান ক্রয় কেন্দ্র বা কোন BSK/ বাংলা সহায়তা কেন্দ্র বা খাদ্য দপ্তরের পরিদর্শকের অফিসেও যেতে পারেন। একবার রেজিস্ট্রেশন করে থাকলে আর রেজিস্ট্রেশনের দরকার নেই। আপনি আপনার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার আর মোবাইলে যাওয়া ও টি পি ব্যবহার করে এই পোর্টালের বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আপনার ধান বিক্রির জন্য নিজেই নিজের শিডিউল করতে পারবেন। এটি সহজ এবং সরল। কি ভাবে ধান বিক্রির জন্য নিজেই নিজের শিডিউল করতে পারবেন তা জানতে নীচের লিংকে ক্লিক করুন।
আরো জানতে 👉 ক্লিক করুন
জরুরী ভিত্তিতে অন্যান্যদের থেকে আগে কি ধান বিক্রি করা যাবে?
হ্যাঁ। কোন জরুরী কারণে আগে ধান বিক্রি করতে হলে সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকের /মহকুমা শাসক/ অতিরিক্ত জেলা শাসক/ জেলা শাসক/ সভাপতি/ কর্মাধ্যক্ষ/ সভাধিপতি/ বিধায়ক/ সাংসদের শংসাপত্র নিয়ে ধান্য ক্রয় কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে হবে। ধান ক্রয় কেন্দ্রের ক্রয় আধিকারিক এ ছাড়াও এই সমস্ত জরুরী কারন, যেমন (ক) শিশুদের পড়াশুনা, (খ) বিবাহ, (গ) জরুরী চিকিৎসা ইত্যাদি।
ধান্য ক্রয় কেন্দ্রে একদিনে মোট কত ধান কেনা হবে?
সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোন পরিমাণ বেঁধে দেওয়া নেই। তবে একটি বাস্তবোচিত পরিমাণ যা একদিনে ১৫-২০ জন কৃষক থেকে নেওয়া যায় সেটা অনুসরণ করা যেতে পারে।
ধানের দাম কীভাবে পাওয়া যাবে?
ধানের দাম সরাসরি ব্যাংক এর খাতায় NEFT / RTGS এর মাধ্যমে কৃষককে দেওয়া হবে ধান বিক্রির ৩ দিনের মধ্যে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এর বিবরণ সঠিক ভাবে না দেওয়া থাকলে দেরী হতে পারে।
জনধন খাতায় ধানের দাম পেতে কি কোন অসুবিধে হবে?
হ্যাঁ অসুবিধে হবে। জনধন খাতায় একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকাই জমা হয়। ধানের দাম যদি সেই ঊর্ধ্বসীমার বেশী হয় তবে তা সেই খাতায় জমা হবে না। এই সমস্যা সুপ্ত বা নন-কেওয়াইসি (নো ইয়োর কাস্টমার) অ্যাকাউন্ট এর ক্ষেত্রে ও হতে পারে।
ধানের দাম পেতে কোন অসুবিধে হলে কি করতে হবে?
সেক্ষেত্রে ধান্য ক্রয় কেন্দ্রের ক্রয় আধিকারিক (পিও), বিতরণ আধিকারিক (ডিও) এর সাথে যোগাযোগ করতে হবে। কোন সমস্যা থাকলে শীঘ্র তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
Government of West Bengal Department of Food and Supplies
Check Here Official Website
Indian Govt Program Important Links
WB Govt Important Website Links
আরো জানতে 👉 ক্লিক করুন
Bangla Sahayata Kendra Click Here
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Please do not enter any spam link in the comment.